Pages

Tuesday 31 January 2012

যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে আমাদের করণীয়


শেষ পর্যন্ত যুদ্ধাপরাধীদের নাটের গুরু জামায়াত নেতা গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছেমুক্তিযুদ্ধের সময় জামায়াতের সহযোগী সংগঠন রাজাকার, আলবদর ও আল সামস্ বাহিনী ন্যূনতম মানবিকতাও দেখায় নিগোলাম আযম বাহিনী নারী শিশু বৃদ্ধ নির্বিশেষে লক্ষ মানুষকে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছেনৃশংস দৈহিক নির্যাতন ও বর্বরতা চালিয়েছেগোলাম আযম বাহিনী যখন বুদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে যায় তখন তাদের স্ত্রী সন্তানদের সঙ্গেও কথা বলতে দেয় নি, কাপড় চোপড়ও সঙ্গে নিতে দেয় নি, বয়স ও অসুস্থতা বিবেচনা করে নি; চোখ, হাত পা বেঁধে অস্ত্র ঠেকিযে ধরে নিয়ে গেছেবুদ্ধিজীবিদের উপর নিষ্ঠুর নির্যাতন চালিয়েছে এবং তাদের হাত পা, চোখ বেঁধে অসহায় নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করেছেলাশ কুকুর বিড়ালকে খাওয়াবার জন্য বধ্য ভূমিতে ফেলে দেয়া হয়েছেঐ সব নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের নায়ক গোলাম আযমকে মানবিকতার পরাকাষ্ঠা দেখান হয়েছে

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বিলাসবহুল গাড়ীতে নিয়ে তাকে আদালতে হাজির করা হয়েছেতার যাতে কষ্ট না হয় সেজন্য হুইল চেয়ারে

২৭ জানুয়ারি সিপিবি’র ঢাকার জনসভায় মনজুর

প্রিয় কমরেডগণ, ভাই ও বোনেরা

বহুদিন পর পার্টির সারাদেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে আমরা ঢাকায় সমাবেশে মিলিত হয়েছি। ২০০১ সনে এই মাসেরই ২০ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে আমরা একত্রিত হয়ে ছিলাম। সেদিন হিমাংশু, মজিদ, মোক্তার, হাশেম ও বিপ্রদাস শহীদ হয়েছিল অনেকে আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করেন। ১১ বছর পার হয়ে গেল, সে হত্যাকাণ্ডের বিচার হয় নি। বিচার একদিন হবেই। ৪০ বছর পরও যুদ্ধাপরাধীরা পার পায় নি আজ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে, পল্টন বোমা হামলার সাথে জড়িতদেরও বিচার হবে। কেউ রুখতে পারবে না। আমরা সিপিবি উদীচী-ছায়াটনসহ সকল হত্যাকাণ্ডের বিচার করার দাবি জনাই সরকারের কাছে। বিচার করতে হবে রতন সেন, মানিক সাহা,