Pages

Thursday 16 February 2012

Recent events in the army and future of democracy

     Recent events in the army and future of democracy 

        The Bangladesh Army briefing on January 19, 2012 disclosing the foiled coup attempt has clarified some of the confusion among the people. Media and the internet were rife with rumours and misinformation. The people are relieved to know that the attempt to disrupt the democratic process had been foiled and that the army is determined to firmly resist such attempts.

The briefing also mentioned that various forces had been making attempts to ride piggyback on the army — a patriotic state force — to destroy democracy. In the past, different forces banked on the army, a victorious product of the Liberation War to create disorder and gain political advantage. Sometimes they succeeded and on some occasions they failed. Our army has been carrying the burden of disrepute such negative forces had earned in the past in their attempt to take over political power.

During the 24 years of Pakistan rule, the people of Bangladesh fought relentlessly against autocracy and military dictatorship. The birth of Bangladesh was also largely due to the failure of the military dictatorship to accept the democratic verdict of the people. No doubt at times

Friday 3 February 2012

রাখালের কলাম--যুদ্ধাপরাধীর বিচার, ক্ষিপ্ত জামাত, বেজার কিছু বামপন্থী

রাখালের কলাম----
যুদ্ধাপরাধীর বিচার, ক্ষিপ্ত জামাতবেজার কিছু বামপন্থী



      গত ২৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার ঢাকা শহর ছিল মিছিলের শহর দুপুর গড়াইবার পর লাখো মানুষ শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ড হইতে মিছিল সহকারে বাহির হইয়া আসে মিছিলের দাবি ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার কর, ফাঁসি দাও’, ‘জামাত শিবির রাজাকার এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়’ ‘রাজাকারদের পক্ষে মার্কিন চক্রান্ত রুখো’, ‘সৌদি আরবের চাপ প্রতিহত কর’ ‘মার্কিন দালালরা হুশিয়ারইত্যাদি মুক্তিযুদ্ধের স্লোগানগুলি পুনরায় উচ্চারিত হইয়াছে আগামী ৭ জানুয়ারি জেলা সদর এবং ১১ জানুয়ারি উপজেলা পর্যায়ে অনুরূপ মিছিল সমাবেশ করিবার কর্মসূচি ঘোষণা করা হইয়াছে

সিপিবি, ১৪ দল সহ বিভিন্ন দল, গণসংগঠন ও সামাজিক সংগঠন এই কর্মসূচিতে শরীক হইয়াছিল জামাত শিবির যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে জনতার ক্ষোভ এবং মুক্তিযুদ্ধের তীব্র আবেগের বহিঃপ্রকাশ জামাতীদের সেদিন ঘরে ঢুকিতে বাধ্য করিয়াছিল বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি দীর্ঘদিন ধরিয়া যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য চাপ দিতেছিল গত এপ্রিল হইতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে যুগপৎভাবে সভা সমাবেশ মিছিল করার প্রস্তাব দিয়া আসিতেছিল গতবার আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করে নাই বরং তাহাদের কিছু নেতা, উপদেষ্টা, মন্ত্রী এতদিন পরে যুদ্ধাপরাধী বিচার করার বাস্তবতা নাই বলিয়া বক্তব্য দিয়াছিলেন সিপিবি এবং অন্যান্য কিছু সংগঠন তখনও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে সোচ্চার ছিল এইবার ক্ষমতায় আসিয়া নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিচার শুরু করিলেও সরকারের মধ্যে নানা দ্বিধা দ্বন্দ্ব লক্ষ্য করা যাইতেছে

সড়ক দুর্ঘটনা, যানজট ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় নৈরাজ্য

সড়ক দুর্ঘটনা, যানজট ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় নৈরাজ্য
মনজুরুল আহসান খান

সম্প্রতি প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদ এবং মিশুক মুনীরসহ কয়েকজনের সড়ক দুর্ঘটনায় মর্মান্তিক মৃত্যু দেশের মানুষকে সড়ক পথের নিরাপত্তা নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোড়িত ও ক্ষুব্ধ করেছে। এ সময় কালে চট্টগ্রাম ও অন্যান্য কিছু জায়গায় চাঞ্চল্যকর সড়ক দুর্ঘটনায় অনেক মানুষের মৃত্যু ঘটেছে। দুর্ঘটনার যে বিবরণ পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে তা থেকে মনে হয় এসব দুর্ঘটনা হয়তো এড়ানো যেত। সড়ক পথে সাধারণ কতগুলি নিয়মকানুন আইন মেনে চললে হয়তো এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটত না। গাড়ি চললে কিছু দুর্ঘটনা ঘটতেই পারে কিন্তু সেটা যদি দুর্ঘটনা বা এক্সিডেন্ট না হয়ে নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়, যদি সংশ্লিষ্টদের চরম অবহেলার কারণে এমন ঘটে তা হলে সেগুলিকে হত্যাকাণ্ড বলাই হয়ত সঠিক হবে।
অনেকেই এখন এসব দুর্ঘটনার কারণ, প্রতিকারের উপায়, যোগাযোগ ব্যবস্থার বিপর্যয় এসব নিয়ে আলোচনা করছেন। অতীতেও বিভিন্ন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আলোচনার ঝড় বয়ে গেছে। সরকার কিছু হুঙ্কার দিয়েছে এবং শেষ পর্যন্ত সব কিছু স্তিমিত হয়ে এসেছে। পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকেই গেছে।
অভিজ্ঞতায় দেখেছি সড়ক দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে কোন একটা সমস্যাকে বড় করে দেখে সেটার সমাধানের উপর জোর দেয়া হয়। দেশের অন্যান্য সমস্যার ক্ষেত্রে ও তাই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে সড়ক দুর্ঘটনা বা সড়ক ব্যবস্থায় নৈরাজ্যেরও পেছনে কেবল একটি নয় আছে নানাবিধ কারণ এবং তাদের পারষ্পরিক সম্পর্ক। সেগুলি সামগ্রিকভাবে সমাধানের উদ্যোগ না নিলে কেবলমাত্র দুই একটি পদক্ষেপ সমস্যার সমাধান দিতে পারবে না।
সড়ক দুর্ঘটনার জন্য ড্রাইভারকে প্রধানত: দায়ী করা হয়। গাড়ি চালায়

Wednesday 1 February 2012

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা

মুক্তিযুদ্ধের চেতনা
মনজুরুল আহসান খান

বাংলাদেশের প্রায় সবাই বলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে। সাধারণ মানুষও চায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রতিষ্ঠিত হোক। সেই কারণে জনগণের সমর্থন আদায়ের জন্য বিভিন্ন দল ও নেতার প্রধান স্লোগান এটি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বলতে বাস্তবে কি বোঝায় এবং কিভাবে তা প্রতিষ্ঠিত করা যাবে সে সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে অনেকেই তেমন কিছু বলেন না।

এইসব শব্দগুলি বাস্তব থেকে জন্ম নেয় কিন্তু নানা কারণে প্রায়শই এই শব্দগুলি বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে ‘বাত কে বাতে’ পর্যবসিত হয়। স্লোগানটি শুধুমাত্র রাজনৈতিক হাতিয়ারে রূপান্তরিত হয়। গণতন্ত্র, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা এসব কথাও আজ এমন সব শক্তির জিগিরে পরিণত হয়েছে যারা এসব আদর্শের বড় শত্রু। সম্প্রতি উইকিলিকস