রাখালের কলাম------------
আবারও লাশের রাজনীতি শুরু হইয়াছে। লাশ কাহার তাহা লইয়াই প্রশ্ন উঠিয়াছে। আওয়ামী লীগ প্রশ্ন তুলিয়াছে, জিয়াউর রহমানের লাশ বলিয়া যাহা ঢাকায় কবরস্থ করা হইয়াছিল তাহা জিয়ার লাশ ছিল না। ডিএনএ পরীক্ষা করিতে হইবে। বিএনপি পাল্টা বলিয়াছে, টঙ্গিপাড়ায় যে লাশ কবরে আছে তাহা বঙ্গবন্ধুর নহে অন্য কাহারও। এতদিন পরে এইসব বিষয়বস্তু লইয়া তোলপাড়ে দেশ ও জনগণের কী যাইবে বা আসিবে উহা ওই দুই দলের নেতৃবৃন্দই বলিতে পারিবেন। আওয়ামী লীগ বরং বলিতে পারিত যে, জিয়াউর রহমানের হত্যাকান্ডের যে বিচার হইয়াছিল তাহা যথাযথভাবে হয় নাই। বিচার হইয়াছিল সামরিক আদালতে, গোপনে। বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে সেদিন ফাঁসি দেওয়া হইয়াছিল। জেনারেল মঞ্জুরকে সেই দিন উত্তেজিত সৈনিকদের মত (গড়ন) হত্যা করে নাই। তাহাকে ঠান্ডা মাথায় গুলি করিয়া হত্যা করা হইয়াছিল। খালেদা জিয়াও
ঘর পোড়া গরু
আবারও লাশের রাজনীতি শুরু হইয়াছে। লাশ কাহার তাহা লইয়াই প্রশ্ন উঠিয়াছে। আওয়ামী লীগ প্রশ্ন তুলিয়াছে, জিয়াউর রহমানের লাশ বলিয়া যাহা ঢাকায় কবরস্থ করা হইয়াছিল তাহা জিয়ার লাশ ছিল না। ডিএনএ পরীক্ষা করিতে হইবে। বিএনপি পাল্টা বলিয়াছে, টঙ্গিপাড়ায় যে লাশ কবরে আছে তাহা বঙ্গবন্ধুর নহে অন্য কাহারও। এতদিন পরে এইসব বিষয়বস্তু লইয়া তোলপাড়ে দেশ ও জনগণের কী যাইবে বা আসিবে উহা ওই দুই দলের নেতৃবৃন্দই বলিতে পারিবেন। আওয়ামী লীগ বরং বলিতে পারিত যে, জিয়াউর রহমানের হত্যাকান্ডের যে বিচার হইয়াছিল তাহা যথাযথভাবে হয় নাই। বিচার হইয়াছিল সামরিক আদালতে, গোপনে। বেশ কয়েকজন মুক্তিযোদ্ধাকে সেদিন ফাঁসি দেওয়া হইয়াছিল। জেনারেল মঞ্জুরকে সেই দিন উত্তেজিত সৈনিকদের মত (গড়ন) হত্যা করে নাই। তাহাকে ঠান্ডা মাথায় গুলি করিয়া হত্যা করা হইয়াছিল। খালেদা জিয়াও